‏إظهار الرسائل ذات التسميات বিচিত্র খবর. إظهار كافة الرسائل
‏إظهار الرسائل ذات التسميات বিচিত্র খবর. إظهار كافة الرسائل

الاثنين، 20 سبتمبر 2021

৪০০০ বছরের রহস্যময় পাথর

৪০০০ বছরের রহস্যময় পাথর



বিশালাকার এক পাথর। যার বয়স ৪০০০ হাজার বছর। যুগ যুগ ধরে মরুভূমির মাঝে পড়ে আছে পাথরটি। সৌদি আরবের তাইমা মরুদ্যানে গেলে দেখা মিলবে পাথরটির।
 
অবাক করা বিষয় হলো, বিশালাকার পাথরটি মাঝখান থেকে সমান করে কাটা। দেখে মনে হবে, একটি শক্তিশালী লেজার রশ্মি দিয়ে পাথরটি মাঝ বরাবর কাটা হয়েছে। তবে ৪০০০ বছর আগে তো আর উন্নত প্রযুক্তি ছিল না।

তখন তো লেজার রশ্মিও ব্যবহার হতো না। তাহলে এতোটা নিখুঁতভাবে রহস্যময় পাথরটি কাটল কে? এই পাথর খণ্ডের নাম হলো আল নাসলা। বিশ্ব বিখ্যাত এই পাথর দু’টি বড় বেলেপাথরের সমন্বয়ে গঠিত।

 
যদিও দূর থেকে দেখলে পাথরের মাঝখানের ফাঁকাটি দেখা যায় না। তবে কাছ থেকে পাথর খণ্ডটি দেখলেই রীতিমতো অবাক হয়ে যাবেন আপনি। এখনও পর্যন্ত পাথরটি কাটার বিষয়ে কোনো সঠিক ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।

তবে অনেকেই বলছেন, আল নাসলা পাথর প্রমাণ করে প্রাচীন সভ্যতা অনেক বেশি উন্নত ছিল। তাইমা মরুদ্যানের অনেকগুলো পাথরের মধ্যে আল নাসলা একটি। এর স্থায়ী শিলা গঠন গবেষকদের অবাক করে দেয়।
 
পাথরটি আবিষ্কার হওয়ার পর থেকেই এটি নিয়ে অনেকবার গবেষণা হয়েছে। ঐতিহাসিকদের মধ্যে পাথরটি বিভ্রান্তি সৃষ্টি হলেও এটি কোন স্থান থেকে এসেছে বা কীভাবে কাটা হয়েছে তার ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেননি।


কাছ থেকে পাথরটি দেখলে মনে হবে, কোনো শক্তিশালী মানুষ পা.থরটি ধা.রালো অ.স্ত্র দিয়ে কেটেছেন। তবে তা প্রমাণ করা বেশ কঠিন! বিজ্ঞানীরা এমন কোনো প্রমাণ খুঁজে পাননি।
 
বেশিরভাগ ভূতাত্ত্বিকরা বিশ্বাস করেন, এই মসৃণ বিভক্তি হওয়ার পেছনে থাকতে পারে প্রাকৃতিক কারণ। এটি হয়তো টেকটোনিক আন্দোলনে ঘটেছে। যা একটি শিলাকে দু’ভাগে ফাটানোর জন্য যথেষ্ট।

বিজ্ঞানীরা এমনটি বিশ্বাস করলেও সাধারণ মানুষ কিন্তু এসব ব্যাখ্যা মানেন না। তাদের মতে, আল নাসলা একটি উন্নত প্রাচীন সভ্যতার ইঙ্গিত দেয়।

 
অথবা এলিয়েনরা হয়তো পাথরটি দু’খণ্ড করেছে। যদিও এ দু’টি তত্ত্বই অসম্ভব বলে ধারণা করেন বিজ্ঞানীরা। তাহলে এই পাথরটি কাটলো কে? এই প্রশ্নের উত্তর আজও রহস্যে ঘেরা!

সূত্র: অডিটি সেন্ট্রাল

الاثنين، 13 سبتمبر 2021

এক নারীকে ভালোবেসে একসঙ্গেই থাকছেন দুই বন্ধু!

এক নারীকে ভালোবেসে একসঙ্গেই থাকছেন দুই বন্ধু!



বিশ্বে মাঝে মধ্যে এমন কিছু বিচিত্র ঘটনা ঘটে যা অবাক করে দেওয়ার মতো। তেমনই একটা ঘটনা ঘটেছে ফ্রান্সে।

দিনো ডি’সুজা এবং সাওলো গোমসে ফ্রান্সের বাসিন্দা। এক নারীকেই মন দিয়েছেন এই দুই বন্ধু। শুধু তাই নয় ২৭ বছর বয়সী ওলগার সঙ্গে গত দেড় বছর ধরে একসঙ্গে বাস করছেন তারা। এ ঘটনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।


আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানায়, ২০১৯ সালে বার্সেলোনায় বেড়াতে গিয়েছিলেন ৪০ বছরের দিনো এবং ৩০ বছরের সাওলো। স্থানীয় এক পানশালায় সুন্দরী ওলগার সাক্ষাত পান দু’জনে। প্রথম দর্শনেই ওলগার প্রেমে পড়ে যান দুই বন্ধু। কিন্তু সাক্ষাতে যাওয়ার প্রস্তাব কে দেবেন আর কেই-বা আত্মত্যাগ করবেন, এ নিয়ে দ্বিধায় পড়ে যান দুই জনেই।

অল্পক্ষণেই অবশ্য সেই দ্বিধা দূর হয়ে যায়। ঠিক করেন দুই জনে একসঙ্গে সুন্দরীর সঙ্গে সময় কাটাবেন। কারণ দুই জনেই যে ওলগার ভীষণ পছন্দ হয়। আর সেই থেকেই একসঙ্গে রয়েছেন তারা।


প্রথম দিকে পরিবার ও বন্ধুদের বোঝাতে অনেক ঝামেলা হলেও পরবর্তীতে ঠিকই মানিয়ে নেন তারা। একসঙ্গে থাকছেন, ঘুরছেন এভাবেই বেশ আনন্দে দিন পার করছেন তারা।