Sunday, 22 August 2021

ওয়েব সিরিজে টিকটকার অপু ভাই, নতুন লুকে চমক

ওয়েব সিরিজে টিকটকার অপু ভাই, নতুন লুকে চমক



সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার তুঙ্গে ছিলেন অপু ভাই। টিকটক ও লাইকিতে ভিডিও বানিয়ে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন তিনি। রাতারাতি হয়ে ওঠেন আলোচিত একজন। রঙ করা চুল আর বিভিন্ন সংলাপ বলে নেটিজেনদের হাসির খোরাক জুগিয়েছেন অপু।



টিকটক ভিডিও বানানোকে ঘিরে একটি মারামারির ঘটনায় তিনি জেলও খেটেছেন। তারপরই আমূল পরিবর্তন ঘটে তার। এবার তিনি কাজ করতে যাচ্ছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা অনন্য মামুনের পরিচালনায় 'সিনিয়র ভার্সেস জুনিয়র' নামে একটি ওয়েব সিরিজে। এতে অপু ভাইয়ের চরিত্রের নাম আলিয়ান। এই চরিত্রের জন্য অপুকে তৈরি করা হচ্ছে। তার লুকে পরিবর্তন আনা হয়েছে। নতুন এই অপুকে দেখে অবাক না হয়ে উপায় নেই। এরইমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় অপুর লুক প্রশংসিত হচ্ছে।


নতুন লুকে অপুর ছবি ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করে পরিচালক অনন্য মামুন লিখেছেন, 'কে কিভাবে নিবেন আমি জানি না, তবে মানুষের চেষ্টাকে আমি সম্মান করি। যার চেষ্টা আছে আমি তাকে সাহায্য করি। সিনিয়র ভার্সেস জুনিয়র ওয়েব সিরিজে আপনাদের সামনে অপু ভাই আসবে আলিয়ান হয়ে। এক মাস অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নিয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবে অপু।'



অপুর এই লুকের পেছনে কাজ করেছেন মডেলিং গ্রুমার ও ফ্যাশন কোরিওগ্রাফার তানজিল জনি। তিনি এক ভিডিও বার্তায় বলেন, 'আমি হাত দিয়ে যা ছুঁই সেটাই ভাইরাল হয়ে যায়। ব্যাপার টা আসলে তা না। অপু ভাই এর কাজটা, ওয়েব সিরিজ নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট একটা লুক ছিলো। সামনে কিছু কাজের জন্য পেইড একটা কাজ ছিল এটা| এর আগে আমি হিরো আলমের আউট লুক চেঞ্জ করেছিলাম সিনেমার জন্য, সেটা সবাই জানেন। তাই আমি ছুলেই ভাইরাল হয়ে যায় এটা না। আমি সবসময় একটু আলাদা কাজ করতে পছন্দ করি। ব্রান্ড বিলবোর্ড এর কাজ অনেক করেছি। আমার এক্সপেরিমেন্ট অ্যালবাম দেখলে দেখবেন সবগুলো কাজ একটু আলাদা ধাঁচের। অপু চেষ্টা করছে কিছু করে দেখাতে। এটি আমাদের ছোট একটা প্রচেষ্টা আর কিছু না।'

ওয়েব সিরিজে ‘অপু ভাই’, তুমুল সমালোচনায় পরিচালক

ওয়েব সিরিজে ‘অপু ভাই’, তুমুল সমালোচনায় পরিচালক




টিকটক ও লাইকিতে ভিডিও বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার তুঙ্গে ছিলেন অপু ভাই। টিকটক ভিডিও বানানোকে ঘিরে একটি মারামারির ঘটনায় তিনি জেলও খেটেছেন। তারপরই আমূল পরিবর্তন ঘটে তার।



এবার তিনি কাজ করতে যাচ্ছেন দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা অনন্য মামুনের পরিচালনায় 'সিনিয়র ভার্সেস জুনিয়র' নামের একটি ওয়েব সিরিজে। এরইমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় অপুর লুক প্রশংসিত হচ্ছে। তবে সমালোচনার মুখে পড়েছেন পরিচালক অনন্য মামুন।

নতুন লুকে অপুর ছবি নিজের ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করে পরিচালক অনন্য মামুন লিখেছেন, 'কে কিভাবে নিবেন আমি জানি না, তবে মানুষের চেষ্টাকে আমি সম্মান করি। যার চেষ্টা আছে আমি তাকে সাহায্য করি। সিনিয়র ভার্সেস জুনিয়র ওয়েব সিরিজে আপনাদের সামনে অপু ভাই আসবে আলিয়ান হয়ে। এক মাস অভিনয়ের প্রশিক্ষণ নিয়ে ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবে অপু।'



তার সেই পোস্টে মন্তব্য করতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন নেটাগরিকরা। কেউ কেউ তার এই উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন আবার কেউ কেউ তার কাজের মান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের ধারণা, সস্তা জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে লাখ লাখ ভিউ পেতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছেন নির্মাতা। পাঠকদের জন্য বেশ কিছু নেটাগরিকের মন্তব্য তুলে ধরা হলো-

'কতটুকু রুচিসম্মত হবে তা আগেই আন্দাজ করতে পারছি! আপনিও সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়াতে মাঠে নামলেন! বাংলাদেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্ম দুর্গন্ধময় করার জন্য আপনারাই যথেষ্ট।'


'একজন অশিক্ষিত, বিকারগ্রস্থ, থার্ডক্লাস টিকটকার এনে সেলিব্রেটি বানাতে চাচ্ছেন? একটাবার চিন্তা করলেন না, সমাজে ওর মূল্যায়নটা কোথায়? আচ্ছা বাদই দিলাম সমাজে ওর মূল্যায়ন, এত বড় বড় আর্টিস্টদের সাথে ওকে কিভাবে দাঁড় করাবেন?'


'আপনাদের মতো ডিরেক্টরের জন্য শিল্প সমাজ ধ্বংসের দিকে। আজাইরা লোকজন ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে ঢুকিয়ে দেন, যা দ্বারা কোনো ভাল কাজ হয় না। অপু ফিল্ম সম্পর্কে কিছু জানে? ও (অপু) জানে টিকটক সম্পর্কে, টিকটক বানান।'

'আপনাদের এই বিবেকহীনতার কারণেই সভ্য সমাজের ও শিক্ষিত পরিবারের ছেলে-মেয়েরা মিডিয়ায় যেতে চায় না।'

'টিকটকারদের নিয়ে মাতামাতি না করে, অভিনয় শিল্পীদের নিয়ে কাজ করুন। বর্তমান সময়ে তারাই তো খুব অসহায়।'

'এমন অনেক আর্টিস্ট আছে, যাদের বছরের পর বছর থিয়েটার করতে করতে জুতা ক্ষয় হয়ে যায়। তাদেরকে সুযোগ দেয়া হয় না, অপরদিকে টিকটক করে কয়েকদিনের গ্রুমিং করিয়ে অভিনয়ে নিয়ে আসতেছেন?'


'অপু ভাই এক মাসে তৈরী হলেও ওটিটি প্ল্যাটফর্মে অপু ভাইকে দেখার মতো রুচিশীল দর্শক এখনো তৈরী হয়নি।'


'আমি জানতাম আপনি একজন ভালো ডিরেক্টর। কিন্তু এখন দেখছি আপনি টিকটক ডিরেক্টর।'

'আপনাদের মত মানুষদের জন্যই এদের তৈরী হয়। অপকর্ম করে সিনেমায় চান্স পেলে, সবাই ওটাই করবে। বাকিদের আরও উৎসাহ জোগালেন মামুন সাহেব। ধর্ষণ করে ভাইরাল হলেও আপনাদের ব্যবসার জন্য তাকেও কাস্টিং দিবেন আপনারা।'

'অখাদ্যকে আমরা মানুষের কাছে খাদ্য হিসেবে সাজিয়ে দেই। মানুষ যখন না খায় তখন মানুষের দোষ দেই। ঠিক এই কারনেই দিন দিন নাটক-সিনেমার দর্শক হারিয়ে যাচ্ছে।'


'আপনাকে দিয়েই সম্ভব ইন্ডাস্ট্রির পশ্চাৎদেশে বাঁশ ঢুকানো। আপনার এবং আপনার অপুর জন্য শুভকামনা। এগিয়ে যান নেটওয়ার্কের বাইরে।'

'আপনারাই বলেন, ভিউ দিয়ে কাজের বিচার হয়না। আবার আপনারাই ভিউয়ের জন্য অপুদের সুযোগ দিয়ে প্রসংশায় ভাসাতে থাকেন।'

'তামশা করছেন? দেশে অনেক প্রতিভাবান শিল্পী আছে, সুযোগ আর টাইমিং এর অভাবে ভাল কিছু করতে পারছে না। আর সঠিক মূল্যায়ন হচ্ছেনা বলেই আমরা মোশাররফ করিমদের মত অভিনেতা পাচ্ছি না। আপনি আসছেন এসব ভন্ডদের নিয়ে। না কথা বলতে পারে, না বাচনভঙ্গি, না আছে অভিনয়। খালি টিকটকে বিভিন্ন শিল্পীদের গান আর ইন্ডিয়ান ফানি কন্টেন্টগুলো কপি করে দুই-তিনটা মাইয়া নিয়ে ঘুরেই চেষ্টা হয়ে গেল? পাবলিক এসব খায় না। সস্তা জনপ্রিয় এসব পরগাছা দিয়ে টাকা কামানোর জন্য আমাদের থিয়েটার আর নাটক পাড়ার মানসম্মান খাইয়েন না।'


'আপনাকে অনেক ভালো রুচিসম্পন্ন ডিরেক্টর ভাবতাম। কিন্ত না, আপনি গোবরে নয় মানুষের মূলমন্ত্রে পদ্মফুল ফোটানোর চেষ্টায় আছেন। এজন্যই ইন্ডাস্ট্রির এই হাল।'


'আপনার মতন এত বিজ্ঞ আমি না। তবে এতটুকু বোঝার মতন জ্ঞান আছে যে ভিউয়ের তারকা আর অভিনয়ের তারকা দুটো ভিন্ন জিনিস।'
গোলাপগঞ্জে ৮দিন ধরে নিখোঁজ মানসিক ভারসাম্যহীন তরুণী, সন্ধান কামনা

গোলাপগঞ্জে ৮দিন ধরে নিখোঁজ মানসিক ভারসাম্যহীন তরুণী, সন্ধান কামনা


গোলাপগঞ্জে ফরিদা বেগম (২২) নামের মানসিক ভারসাম্যহীন এক তরুণী ৮ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। এ ঘটনায় সম্ভাব্য সকল স্থানে খোঁজ করলেও তার সন্ধান পায়নি পরিবার। কোথাও খোঁজ না পেয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়েছে (ডায়েরী নং-৮৭৮, তাং-১৭.০৮.২১)।

নিখোঁজ ফরিদা বেগম পৌর এলাকার ৪নং ওয়ার্ডের কৃষক আব্দুল মানিকের কন্যা।

 
সাধারণ ডায়েরী ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, ফরিদা বেগম দীর্ঘদিন থেকে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভোগছেন। পরিবারের পক্ষ থেকে তার চিকিৎসাও চলছে। গত ১১ আগস্ট শুক্রবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সকলের অগোচরে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি। ঐদিনই পরিবারের সদস্যরা আত্মীয়-স্বজনসহ সম্ভাব্য সব স্থানে খোঁজ করলেও তার কোন সন্ধান পাননি। এরপর পরিবার পক্ষ থেকে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় নিখোঁজের বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়। ফরিদা বেগম সিলেটের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে থাকেন। তার গায়ের রং ফর্সা, হালকা গড়ন ও গোলাকার মুখ।

নিখোঁজ ফরিদা বেগমের বাবা সমাজের সকলের কাছে তার মেয়ের সন্ধানের জন্য আকুতি জানিয়েছেন। যদি কেউ ফরিদা বেগমের সন্ধান পেয়ে থাকেন তাহলে ০১৪০৪-২১৬৪৭৭/০১৭৮০-৬৩১৪৮৮ এই নাম্বারগুলোতে অথবা গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করেছেন তিনি।
কাবুল থেকে পালানোর সময় হুড়োহুড়ি, নিহত ৭

কাবুল থেকে পালানোর সময় হুড়োহুড়ি, নিহত ৭



আন্তর্জাতিকঃ আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের প্রধান বিমানবন্দরের কাছে হুড়োহুড়িতে সাতজন নিহত হয়েছেন। 

ব্রিটিশ সেনাবাহিনী বলছে, বিমানবন্দরের কাছে হুড়োহুড়িতে সাতজন নিহত হয়েছেন, যেখানে হাজার হাজার আফগান পালানোর চেষ্টা করছে। খবর আলজাজিরা।


তবে তারা কখন মারা গেছে সে বিষয়ে যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বিস্তারিত জানায়নি।

বার্তাসংস্থা এপি জানিয়েছে, দেশ ছাড়তে আফগানরা বিমানবন্দরে জড়ো হওয়ার পর সৃষ্ট বিশৃঙ্খলার কারণে সাতজন নিহত হয়েছেন বলে স্বীকার করেছে ব্রিটিশ সামরিক বাহিনী।

আফগান নাগরিকরা জড়ো হওয়ার পর তাদেরকে সরাতে ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে তালেবান যোদ্ধারা। এতে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয় এবং পদদলিত হয়ে সাতজন নিহত হয়।


এর আগে গত সোমবার দেশ থেকে পালানোর সময় মার্কিন বিমানে উঠার সময় হুড়োহুড়িতে ছয় আফগান নিহত হন। এছাড়া ওই বিমানের চাকা থেকে পড়ে ‍দুজন নিহত এবং চাকা থেকে একজনের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়।
কাবুলে মার্কিন নারীকে বেত্রাঘাত তালেবানের!

কাবুলে মার্কিন নারীকে বেত্রাঘাত তালেবানের!



আন্তর্জাতিকঃ আফগানিস্তানের কাবুলে অবস্থানরত এক মার্কিন নারী দাবি করেছেন, তালেবানরা তাকে বেত্রাঘাত করেছে। এমনকি তার সামনে আরও এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। 


কাবুলে আটকে থাকা মার্কিন নাগরিকদের উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন ওই নারী।

ওই নারীর দাবি, যখন তালেবানরা বুঝতে পারে আমি পালানোর চেষ্টা করছি, তখনই আমাকে বেত্রাঘাত শুরু হয়। আমার মতোই আরও এক ব্যক্তি পরিবার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। তার স্ত্রী এবং মেয়ের সামনেই তাকে গুলি করে হত্যা করে তারা। 


তিনি আরও বলেন, যে কোনো সময় তালেবান যোদ্ধাদের হাতে মারা পড়তে পারি। বাড়িতে ছোট ছোট ছেলেমেয়ে, তাদের দেখতে পাব কিনা কে জানে। 

তার কথায়, কাবুল বিমানবন্দরে যাওয়ার কোনো উপায় নেই। বাড়ি থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত রাস্তার ২০ জায়গায় চোকপোস্ট বসিয়ে পাহারা দিচ্ছে তালেবান। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে, আনন্দবাজার।

Saturday, 21 August 2021

বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাঙলেন কাউন্সিলর!

বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাঙলেন কাউন্সিলর!



বরগুনার পাথরঘাটা পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ডের তালতলা বাসস্ট্যান্ড চত্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর করে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওই ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে।


স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এক বছর আগে পাথরঘাটা উপজেলা শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি ৬নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল নিজ উদ্যোগে ব্যক্তিগত অর্থায়নে ত্রিভুজ আকৃতির সম্মুখভাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি স্থাপন করেছিলেন। 

৩-৪ দিন আগে রাতের আঁধারে হাতুড়ি দিয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি সরিয়ে ফেলেছেন বর্তমান কাউন্সিলর মঞ্জুর রশিদ সুমন। বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার পর সাংবাদিকদের নজরে আসে। 

এরপর স্থানীয় লোকজনদের জিজ্ঞাসা করলে তারা জানান, স্থানীয় বর্তমান কাউন্সিলরের হুকুমে এ কাজ করা হয়েছে।


বর্তমান কাউন্সিলর মঞ্জুর রশিদ জানান, নতুন করে সংস্কার করার জন্য বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভেঙে ফেলা হয়েছে। উপজেলা শ্রমিক লীগের সাবেক সভাপতি সোহেলের ছবি ও নামফলকে হাতুড়িপেটার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি তা অস্বীকার করেন।

পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ বলেন, আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি‌। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেননি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সূত্রঃ যুগান্তর
সিলেট কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিষ্টস্ সমিতির মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের উদ্বোধন

সিলেট কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিষ্টস্ সমিতির মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের উদ্বোধন



সিলেটঃ করোনাকালীন সময়ে অসহায় মানুষের সাহায্যার্তে কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিষ্টস্ সমিতি সিলেট শাখার উদ্যোগে মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। 


২১শে আগস্ট শনিবার দুপুরে সিলেট নগরীর মীরবক্সটুলাস্থ সমিতির কার্যালয়ে মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সিলেট কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিষ্টস্ সমিতির সভাপতি ও ওসমানীনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ময়নুল হক চৌধুরী। 

উদ্বোধনী বক্তব্যে ময়নুল হক চৌধুরী বলেন, দেশের এই সংকটময় মুহুর্তে অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানো আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব। সিলেট কেমিস্টস্ এন্ড ড্রাগিষ্টস্ সমিতি সবসময় মানুষের কল্যাণে কাজ করে থাকে। প্রতিটি দূর্যোগকালীন সময়ে মানবতার কল্যাণে কাজ করে আসছে। তারই অংশ হিসাবে খাদ্য সহায়তা,করোনা রোগীদের অক্সিজেন ব্যাংক ও ঔষুধ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।


অনুষ্ঠানে সমিতির পক্ষ থেকে মানবিক সহায়তা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে খাদ্য, অক্সিজেন ব্যাংক ও ঔষুধ সহায়তা প্রদান করা হয়। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন, সমিতির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোশাহিদ উদ্দিন, সহ-সভাপতি এমএ আজিজ,আলহাজ্ব আব্দুল মতিন,সদস্য এম এ মালিক হুমায়ুন,মো: মুবিন হোসেন চৌধুরী, মো: আফছারুজ্জামান,মো: আব্দুল করিম বড়ভূইয়া,মো: মুবিন আহমদ, শেখ আশরাফুল আলম, সৈয়দ নাজিম হোসেন, হাবিব আহমদ চৌধুরী, এম এ হাসিম, জহিরুল ইসলাম, ফারুক আহমদ প্রমুখ। অনুষ্টানে ২শ জন অসহায়কে খাদ্য সহায়তা, ১০জনকে ঔষধ সহায়তা এবং ১২জন করোনা রোগীকে অক্সিজেন ব্যাংক প্রদান করা হয়।