Monday, 27 September 2021

পুলিশের দোষ নেই, রাগ করে বাইকে আগুন দিয়েছি

পুলিশের দোষ নেই, রাগ করে বাইকে আগুন দিয়েছি



রাজধানীর বাড্ডায় মামলায় অতিষ্ঠ হয়ে নিজের মোটরসাইকেলে আগুন দিয়েছেন এক 'পাঠাও' চালক। আজ সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে বাড্ডায় লিংক রোডে এ ঘটনা ঘটে। ওই বাইকারের নাম শওকত আলম। তার বাড়ি কেরাণীগঞ্জে। গত সপ্তাহে ট্রাফিক পুলিশ একটি মামলা দেওয়ার পর আজ আবারও মামলা দিতে চাইলে ক্ষোভ থেকে এ কাজ করেছেন বলে জানান।

পুলিশের দোষ নেই, রাগ করে বাইকে আগুন দিয়েছি'

সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল পৌনে ১০টার দিকে বাড্ডা লিংক রোড এলাকায় জনতা ইন্স্যুরেন্সের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর পুড়ে যাওয়া মোটরসাইকেল ও শওকত আলমকে বাড্ডা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। পরে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

শওকত আলম সোহেল বলেন, ‌‘আমার নিজের ইচ্ছায়ই গাড়ি (মোটরসাইকেল) জ্বালাইছি। এতে তো আমারই ক্ষতি হলো। রাগ করতে গিয়ে নিজের গাড়িই জ্বালিয়ে দিলাম। পুলিশের কোনো দোষ নেই। আমি কেরানীগঞ্জে ব্যবসা করতাম। দেড় মাস ধরে পাঠাও চালাই। গত সপ্তাহেও আমাকে একটা মামলা দেওয়া হয়েছিল। আজ ট্রাফিক পুলিশ আবারও মামলা দিতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কেন এ ঘটনা ঘটিয়েছি তা জানতে চেয়েছে। এখন আমি এলাকায় চলে যাচ্ছি। আমি এ ঘটনায় অনুতপ্ত।

পুলিশের দোষ নেই, রাগ করে বাইকে আগুন দিয়েছি'

এ বিষয়ে বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘সকালে বাড্ডা এলাকায় একটি ঘটনা ঘটে। আমরা তার পোড়ানো গাড়ি ও তাকে থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে আসি। এ ঘটনায় পুলিশের কোনো ভুল ছিল কি না, কী ঘটেছিল এসব বিষয় জনার জন্য ওনাকে এখানে আনা হয়েছে। এ ঘটনায় কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না তা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবো।

বাড্ডা থানার সহকারী কমিশনার (ট্রাফিক) সুবীন রঞ্জন দাস বলেন, লোকটি খুবই হতাশাগ্রস্ত অবস্থায় রয়েছে বলে মনে হলো। তার এলাকায় ব্যবসা ছিল। করোনায় লোকসান করে এখন বাইক চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করছেন। এসব কারণে হতাশা থেকে হয়তো এ কাজ করেছেন।

পুলিশের দোষ নেই, রাগ করে বাইকে আগুন দিয়েছি'

ঘটনার আগে রাইড শেয়ারিংয়ের জন্য ওই এলাকায় অনেকে বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন। কর্তব্যরত ট্রাফিক সদস্যরা সেখানে গেলে অনেকে সেখান থেকে সরে যান। তবে শওকত আলম সেখানে থেকে যান। এসময় কাগজপত্র চেক করতে গেলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে তার মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেন।
ট্রাফিক পুলিশের মামলায় অতিষ্ঠ, নিজের মোটরসাইকেলে আগুন দিলেন বাইকার

ট্রাফিক পুলিশের মামলায় অতিষ্ঠ, নিজের মোটরসাইকেলে আগুন দিলেন বাইকার



ট্রাফিক আইন অমান্য করায় ট্রাফিক পুলিশের মামলায় অতিষ্ঠ হয়ে নিজের মোটরবাইকে আগুন ধরিয়ে দেন এক বাইকার।

সোমবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকালে রাজধানীর গুলশান-বাড্ডা লিংক রোডে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশের সামনেই নিজের বাইকে আগুন ধরিয়ে দেন তিনি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দেখা যায়, একজন বাইকার পুলিশের সামনেই তার নিজের মোটরবাইকে আগুন ধরিয়ে দেন। আশেপাশের মানুষ আগুন নিভাতে আসলে তিনি তাতে বাধা দেন। কারও কথা না শুনে তিনি বাইকে আরো পেট্রোল দিতে থাকেন।

এ বিষয়ে বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ বলেন, ট্রাফিক আইন অমান্য করায় ট্রাফিক সার্জেন্ট তাকে একটি মামলা দেন। তিনি এতে ক্ষুব্ধ হয়ে মোটরবাইকে আগুন ধরিয়ে দেন। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় পুলিশ মোটরবাইকের আগুন নেভায়।

তিনি আরও বলেন, ওই বাইকারের নাম শওকত আলম সোহেল। তিনি একজন পাঠাও চালক। আমরা মোটরবাইক ও তাকে থানায় নিয়ে এসেছি। আমরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করবো কেন তিনি ক্ষুব্ধ হয়েছেন ও এমনটি করেছেন।

তবে কি কারণে বাইকে আগুন ধরিয়ে দিলেন সে ব্যাপারে কিছু জানা যায়নি শওকত আলমের কাছ থেকে।
গোলাপগঞ্জের কুশিয়ারা নদীতে মাছের আঘাতে মৎস্যজীবীর মৃত্যু

গোলাপগঞ্জের কুশিয়ারা নদীতে মাছের আঘাতে মৎস্যজীবীর মৃত্যু



গোলাপগঞ্জের কুশিয়ারা নদীতে মাছের আঘাতে আব্দুল হক (৫০) নামের এক মৎস্যজীবীর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকাল ১১টার দিকে বুধবারীবাজার ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী কুশিয়ারা নদীতে মর্মান্তিক এ ঘটনাটি ঘটে।

নিহত আব্দুল হক ইউনিয়নের কালিজুরী ছয়ত্রিশ গ্রামের নুর উদ্দিনের পুত্র।


জানা যায়, সোমবার সকালে মৎস্যজীবী আব্দুল হক প্রতিদিনের মত জাল নিয়ে কুশিয়ারা নদীর বাগিরঘাটে মাছ ধরতে যান। এসময় জালে একটি বাউস মাছ আটকা পড়ে। আব্দুল হক মাছটি তুলতে গেলে মাছের আঘাতে তিনি বুকে আঘাতপ্রাপ্ত হন। এর কিছুক্ষণ পরেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।

নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নিহতের ছোট ভাই আব্দুল আহাদ।

Sunday, 26 September 2021

গোলাপগঞ্জে জি ভয়েস টুয়েন্টিফোর ডটকমের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

গোলাপগঞ্জে জি ভয়েস টুয়েন্টিফোর ডটকমের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন



গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি: গোলাপগঞ্জ উপজেলার প্রথম মাল্টিমিডিয়া অনলাইন নিউজ পোর্টাল জি ভয়েস টুয়েন্টিফোর ডটকমের ৩য় বর্ষে পদার্পণ এবং দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

এ উপলক্ষে রোববার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টায় গোলাপগঞ্জ পৌর অডিটোরিয়ামে কেক কেটে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ও  আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

গোলাপগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি মাওলানা আব্দুল জলিলের সভাপতিত্বে ও জি ভয়েস টুয়েন্টিফোর ডটকমের নির্বাহী সম্পাদক ফাহিম আহমদের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গোলাপগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল। 

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জি ভয়েস টুয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক,  গোলাপগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহিদ উদ্দিন এবং সম্পাদক ও প্রকাশক সামিল হোসেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন গোলাপগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজ আহমদ চৌধুরী, পৌর কাউন্সিলর এম ফজলুল আলম। 

এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরোও উপস্থিত ছিলেন দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি হারিছ আলী, গোলাপগঞ্জ সাংবাদিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, গোলাপগঞ্জ পৌর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ, গোলাপগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ রুবেল আহমদ, গোলাপগঞ্জ সাংবাদিক কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম শাকিল, আজকের সিলেটের স্টাফ রিপোর্টার সৈয়দ রাসেল আহমদ, কুশিয়ারা নিউজ ডটকমের সম্পাদক ও প্রকাশক সালমান কাদের দিপু।

এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গোলাপগঞ্জ পৌর প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ ফাহাদ হোসাইন, দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি দেলোয়ার হোসেন মাহমুদ, গোলাপগঞ্জ অনলাইন প্রেসক্লাবের প্রচার সম্পাদক কামিল আহমদ তালুকদার, সদস্য জাবেদ আহমদ, ডেইলি ক্যাম্পাসের জেলা প্রতিনিধি ডি এইচ মান্না, আইওন টিভির গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধি অলিউর রহমান তামিম, জিবি বার্তা ডটকমের সহ বার্তা সম্পাদক তামিম আহমদ, শিক্ষক মিসবাহ উদ্দিন।

গোলাপগঞ্জ পৌরসভার মেয়র আমিনুল ইসলাম রাবেল বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ। তাদের লেখনীর মাধ্যমে সমাজের ত্রুটিগুলো জনসম্মুখে উন্মোচিত হয়। নির্ভীক সাংবাদিকতার মাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশের জন্য সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, অনলাইন নিউজ পোর্টাল জি ভয়েস টুয়েন্টিফোর ডটকম ইতোমধ্যে বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে গোলাপগঞ্জের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছে। গোলাপগঞ্জের উন্নয়ন, সমস্যা সম্ভাবনা যে ধারাবাহিকতায় এই নিউজ পোর্টালটি তুলে ধরছে আমি আশাকরি আগামীতেও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।
নকশী বাংলা ফাউন্ডেশন সম্পাদকের পিতৃবিয়োগঃ বিভিন্ন মহলের শোক

নকশী বাংলা ফাউন্ডেশন সম্পাদকের পিতৃবিয়োগঃ বিভিন্ন মহলের শোক




নকশী বাংলা ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক, বিশিষ্ট লেখক ও আলোচক মাওলানা মাজহারুল ইসলাম জয়নালের পিতা, সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলার হাতিডহর গ্রামের প্রবীণ মুরব্বি মোঃ মাহবুবুর রহমান ডালই মিয়া(৯১) ২৬ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকাল ৫ঃ১৫ মিনিটের সময় তার নিজ বাড়িতে ইন্তেকাল করেছেন -ইন্নালিল্লাহী ওয়া ইন্না ইলাইহী রাজিউন। 

মরহুমের জানাযার নামাজ আগামীকাল (২৭ সেপ্টেম্বর সোমবার) সকাল সাড়ে দশটায় ইছামতি হাফিজিয়া মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে।

প্রবীন মুরব্বি মাহবুবুর রহমান এর  মৃত্যুতে সিলেট ২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য, সিলেট  জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আলহাজ্ব শফিকুর রহমান চৌধুরী, জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন, প্যানেল চেয়ারম্যান শামীম আহমদ, জকিগঞ্জ উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুস সবুর, সিলেটের ডাকের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ, সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের সাহিত্য ও গবেষণা সম্পাদক আহমদ মাহবুব ফেরদৌস, ইছামতি কামিল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা আব্দুল বাসিত,নকশী বাংলা ফাউন্ডেশনের সভাপতি প্রিন্সিপাল শাহীনুর রহমান চৌধুরী, ৮নং কসকনকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক রিয়াজ,সিলেট কেন্দ্রীয় লেখক ফোরামের সভাপতি আবু মালিহা, সাধারন সম্পাদক শফিক আহমদ শফি গভীর শোক ও দূঃখ প্রকাশ করেছেন। 

নেতৃবৃন্দ এক শোক বার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।
কবিতাঃ শৈশব কাল, এম.জেড.সায়েম

কবিতাঃ শৈশব কাল, এম.জেড.সায়েম



শৈশব কাল
এম,জেড,সায়েম

আমার ছোট্ট বেলা!
কত না দুষ্টুমিতে ভরা
কত না স্কুল কামাই করা, 
সবকিছু ফাঁকি দিয়ে মাঠে খেলা
নয়তোবা, ছোট্ট খালে মাছ ধরা,
আমার ছোট্টবেলা দুষ্টুমিতে ভরা।

কতনা ছিল কথার ফুলঝুরি,
খেলতাম তখন লুকোচুরি
আম কুড়াতে সকাল পার,
সকলে মিলে করতাম ফালাহার।

বর্ষায় নদীর অথৈই জলে
সাঁতার কাটতাম খেলাচ্ছলে,
লাই,কানামাছি আর গোল্লারছুট 
আরও কত্ত যে স্মৃতিরপট

চলে যেত দিন, ফিরতাম ঘর গোধুলি বেলায়
দুষ্টমিষ্ট দিন আজ হারিয়েছে হেলায়,
আক্ষেপ আর স্বাদ নিয়ে ভাবি
আহ! আমার সেই ছোট্ট বেলা..!
অবিবাহিত মাসুমের ‘বউয়ের দোয়া পরিবহন’

অবিবাহিত মাসুমের ‘বউয়ের দোয়া পরিবহন’



চুয়াডাঙ্গায় ‘বউয়ের দোয়া পরিবহন’ বেশ সাড়া ফেলেছে। এই নামে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক সেবা এনেছেন বিদেশফেরত মাসুম মিয়া (৩০)। তাঁর মালিকাধীন ১১টি ইজিবাইক বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা শহরে চলাচল করছে।

ব্যক্তিগত জীবনে মাসুম অবিবাহিত। অবিবাহিত হয়েও ইজিবাইক ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের নাম ‘বউয়ের দোয়া পরিবহন’ কেন, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘১২ বছর বিদেশে ছিলাম। সেখানকার অভিজ্ঞতায় জেনেছি, প্রতিটি ব্যবসায় ব্র্যান্ডিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। যে নাম রাখতে গিয়েছি, সেই নামেই পরিবহন পাওয়া গেছে। শেষ পর্যন্ত ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে আলাপ করে বউয়ের দোয়া পরিবহন নাম রেখেছি। কারণ, বাবা-মায়ের পর বউ সবচেয়ে আপনজন। জেলা শহরে বউয়ের দোয়া পরিবহন নামটি ইতিমধ্যে বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে আমারও পরিচিতি। বিষয়টি বেশ উপভোগ্য।’

মাসুম মিয়া চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা। ১২ বছর তিনি মালয়েশিয়ায় ছিলেন। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি দেশে ফেরেন। বিদেশে থেকে যে অর্থ উপার্জন করেছেন, তা দিয়ে ১১টি ইজিবাইক কেনেন। এর মধ্যে একটি নিজের জন্য রেখেছেন। বাকি ১০টি ভাড়ায় দিয়েছেন।

মাসুম মিয়ার দাবি, এই ইজিবাইকগুলো থেকে যা আয় হয়, তা দিয়ে বেশ ভালোভাবেই বাবা-মাসহ তাঁর তিন সদস্যের পরিবারের চলে যায়। আর বিদেশ যাওয়ার ইচ্ছা তাঁর নেই। এবার তিনি বিয়ে করে সংসারী হতে চান। তিনি বলেন, ‘বাবা-মায়ের পছন্দে শিগগিরই একটা বিয়ে করতে চাই। বিয়ের পর বাবা-মা ও স্ত্রীকে নিয়েই দেশেই জীবনের বাকি দিনগুলো কাটাতে চাই।’