Thursday, 12 May 2022

১৫জুন নয়, বুধবারীবাজার ইউপি নির্বাচনের পুনঃতারিখ ঘোষণা

১৫জুন নয়, বুধবারীবাজার ইউপি নির্বাচনের পুনঃতারিখ ঘোষণা



বুধবারীজার ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন আগামী ১৫ জুন তারিখে হওয়ার কথা থাকলেও তা পুনঃনির্ধারন করা হয়েছে।

পুনঃনির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী আগামী ১৫জুনের পরিবর্তে আগামী ১৭ই জুন তারিখে এ ইউনিয়ন পরিষদের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

উল্লেখ্য, ১৫জুন তারিখে গোলাপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপ-নির্বাচন থাকায় বুধবারীবাজার ইউপি নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তন করা হয়েছে বলে নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে জানানো হয়।

কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, একই তারিখে একই উপজেলায় পৃথক দুটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে ভোট কেন্দ্রে দুই ধরনের ব্যালট প্রদান করতে হবে। আর এতে নির্বাচন পরিচালনায় ব্যবস্থাপনাগত অসুবিধার সৃষ্টি হবে।

তাই বুধবারীবাজার ইউপি নির্বাচন ১৫জুন তারিখের পরিবর্তে ১৭জুন তারিখে সম্পন্ন করার জন্য সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
জকিগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত

জকিগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত


জকিগঞ্জে ট্রাকচাপায় শফিকুর নূর রফিক (৫৫) নামের এক প্রবাসী নিহত হয়েছেন। তিনি সদ্যপ্রবাস থেকে (ওমান) দেশে এসেছিলেন। নিহত শফিকুর নূর রফিক (৫৫) উপজেলার বারঠাকুরী ইউনিয়নের বারঠাকুরী গ্রামের অধিবাসী।
 
আজ বুধবার ( ১১ মে) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে কালিগঞ্জ বাজারের পশ্চিমে জান্নাত পার্কের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ছেলের বাইসাইকেল চালিয়ে  বাসায় ফেরার পথে জকিগঞ্জ- সিলেট সড়কের কালিগঞ্জ এলাকার পশ্চিম পাশে আকস্মিক একটি ট্রাক তাকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান রফিক। এসময় ঘাতক চালক ট্রাক রেখে পালিয়ে যায়। 

মর্মান্তিক এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে 

Wednesday, 11 May 2022

জগন্নাথপুরে প্রবাসীর বাড়িতে প্রতিপক্ষের হামলা, ঘর ও সীমানা প্রাচীর ভাংচুর, থানায় মামলা

জগন্নাথপুরে প্রবাসীর বাড়িতে প্রতিপক্ষের হামলা, ঘর ও সীমানা প্রাচীর ভাংচুর, থানায় মামলা


নিজস্ব প্রতিবেদক: জগন্নাথপুর উপজেলার আশারকান্দি ইউনিয়নের জহিরপুর গ্রামে পূর্ব বিরোধের জের ধরে ৪টি ঘর ও সীমানা প্রাচীর ভাংচুরের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় থানায় জহিরপুর গ্রামের মৃত ইয়ারিছ মিয়ার ছেলে সিরাতুল আম্বিয়া টিপু বাদী হয়ে একই গ্রামের মৃত ওয়াজিব উল্লা ছেলে দ্বীনুল ইসলাম বাবুলকে প্রধান আসামী করে ২৮ জনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা (মামলা নং ১৩, তারিখ- ২৯-০৪-২০২২ইং) দায়ের করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। গত ২৭ এপ্রিল রাতে জহিরপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।

মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জের ধরে গত ২৭ এপ্রিল রাতে লন্ডন প্রবাসী শেখ আব্দুল হক তারেক মিয়া গং ও মোঃ সিরাতুল আম্বিয়া টিপুর মালিকানা বাগান বাড়ীতে হামলা চালিয়ে ঘরবাড়ি ও সীমানা প্রাচীর ভাংচুর করেন একই গ্রামের দ্বীনুল ইসলাম বাবুল ও তার লোকজন। এসময় সিরাতুল আম্বিয়া টিপু ও লন্ডন প্রবাসী শেখ আব্দুল হক তারেক মিয়ার বাড়ীর কেয়ার- টেকার মোঃ আমির আলী জুয়েল তাদের বাধা দিতে চাইলে বিবাদী দ্বীনুল ইসলাম বাবুল ও তার সহযোগি আজিজুর রাজা চৌধুরী ওরফে আনা, শাহনাজ চৌধুরী, সৈয়দ এনামুল হক, সুজেল আহমদ ও রেজা ওরফে রাজা চৌধুরী সহ বিবাদীরা তাদের দুজনের উপর দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আক্রমন করে আহত করে।

এজাহারে মামলার বাদী আরো উল্লেখ করেন, বিবাদীদের সাথে মৌরশি স্বত্ত ও দখলীয় বাড়ী (বাগান বাড়ী) ভূমি নিয়ে অনেক দিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। বিবাদীগণ অনেকদিন থেকেই বাদীর দখলীয় জয়হরিপুর মৌজার (জেএল নং- ১১১, খতিয়ান নং- ২৩০, দাগ নং- ৩৯০, পরিমান ০.১৬ একর, খতিয়ান নং- ১৪৮, দাগ নং- ৩৯০ পরিমান ০.১৮ একর, দাগ নং ৩৯০ পরিমান ০.১৪ একর) সর্বমোট আট চল্লিশ শতক ভূমি অন্যায় আত্মসাৎ করতে উঠেপড়ে লেগেছিল। এরজন্য তারা বিভিন্ন অপকৌশল অবলম্বনসহ নানাভাবে হুমকী- ধামকি দিয়ে আসছিল বলে উল্লেখ করা হয়।

এ ব্যাপারে মামলার বাদী ভুক্তভোগী মোঃ সিরাতুল আম্বিয়া টিপু জানান, অনেক দিন থেকেই তারা আমাদের জায়গাটি দখলের জন্য লিপ্ত ছিল।ঘটনার দিন এক্সেভেটর মেশিন ও তাদের হাতে থাকা সাবল, বড় হেমার দিয়ে আমাদের ৪ টি ঘর ও সীমানা প্রাচীর ভাংচুর করে এক কোটি বিশ লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন করেছে। এ ঘটনায় মামলা দেওয়ার পর থেকে আসামীরা আমাকে ও মামলার স্বাক্ষীদেত বিভিন্ন ভাবে হয়রানী ও প্রানে হত্যার হুমকি দিচ্ছি। তিনি নিরাপত্তার জন্য প্রশাসন সহ সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, জগন্নাথপুর থানার এসআই জিয়া উদ্দিন জানান, ঘটনার পর পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এই জায়গাটি নিয়ে আদালতের নিষেধাজ্ঞার একটি বিষয় আমি শুনেছি, তবে আমাদের কাছে আদালতের কাগজপত্র এখনো এসে পৌছায়নি। আসলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

জগন্নাথপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মিজানুর রহমান জানান, এ ঘটনায় অভিযুক্ত আসামীরা আদালত থেকে জামিন লাভ করেছে। তাই তাদের গ্রেপ্তার করা যাচ্ছেনা। আর যাতে কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে এজন্য পুলিশ সতর্ক রয়েছে। এই জায়গায় আদালতের কোন নিষেধাজ্ঞা আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আদলতের নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত কোন কাগজপত্র আমাদের কাছে এখনো আসেনি। আসলে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। 
ছবিতে দেখুন পানিবন্দি চন্দরপুর গ্রামের জনজীবন

ছবিতে দেখুন পানিবন্দি চন্দরপুর গ্রামের জনজীবন

ছবিতে দেখুন পানিবন্দি চন্দরপুর গ্রামের জনজীবন

বিস্তারিত পড়ুনঃ চন্দরপুরে পানিবন্দি জনজীবন

চন্দরপুরে পানিবন্দি জনজীবন

চন্দরপুরে পানিবন্দি জনজীবন


গোলাপগঞ্জের বুধবারীবাজার ইউনিয়নের চন্দরপুর গ্রামে ব্যাপক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা। গ্রামের চন্দরপুর-বিয়ানীবাজার সড়কের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া "ঘাটের খাল" নামক খালটি অবৈধ স্থাপনা আর দখলদারিত্বে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।


বুধবার (১১ মে) সরেজমিনে দেখা যায়, গতকাল আর আজকের অতিবৃষ্টির ফলে বৃষ্টির পানি খালটির মাধ্যমে নিষ্কাশন না হওয়ায় শতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। গ্রামের প্রধান সড়ক চন্দরপুর-বিয়ানীবাজার রোডের পার্শ্ববর্তী প্রত্যেকটি বাড়ি-ঘরে পানি ঢুকে ব্যাপক দুর্গতির সৃষ্টি করেছে। অনেকের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং ঘরের মধ্যেও পানি ঢুকতে দেখা গেছে। 

এছাড়া চন্দরপুর-বিয়ানীবাজার সড়কের বেশ কিছু জায়গা এবং গ্রামের চৌমুহনীস্থ কটলীপাড়া-বসন্তপুর সড়কটি একদম পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে ব্যাপক দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন পথচারী-সহ স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। এছাড়া যানবাহন চলাচলেও সমস্যায় পড়েছেন চালকগণ।

স্থানীয় বাসিন্দা জয়নুল হক জানান, আমাদের প্রত্যেকটি বাড়িঘরে পানি ঢুকে গেছে। খালের মুখটি বন্ধ করে দেয়ায় এমন কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলেও জানান তিনি। এমন পরিস্থিতি নিরসনে তিনি উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করেন।

কুশিয়ারা নিউজের সম্পাদক সালমান কাদের দিপু জানান, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থাটি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় রাস্তাঘাট ও বাড়িঘরে ব্যাপক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। যা বর্তমানে গ্রামের প্রধান সমস্যায় পরিণত হয়েছে। মাত্র ২দিনের বৃষ্টিপাতে এমন পরিস্থিতি হলে আসন্ন বর্ষা মৌসুমে অবস্থা বেগতিক হবে। তাই এ সমস্যার সমাধানে এলাকার সবাই মিলে দ্রুত উদ্যোগ নেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।

এছাড়া তিনি এ সমস্যার সমাধানে উপজেলা পরিষদ এবং প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করে বলেন আজকের মধ্যেই গ্রামের সকলের পক্ষ থেকে উপজেলা পরিষদ এবং প্রশাসনের সহযোগিতা নেয়া হবে।


‘অশনি’র প্রভাবে উত্তাল সাগর, পর্যটকদের সতর্ক করলো প্রশাসন

‘অশনি’র প্রভাবে উত্তাল সাগর, পর্যটকদের সতর্ক করলো প্রশাসন


ঘুর্ণিঝড় ‘অশনি’র প্রভাবে বঙ্গোপসাগর উত্তাল রয়েছে। এজন্য কক্সবাজার সমুদ্র উপকূলে স্বাভাবিকের চেয়ে ২ থেকে ৩ ফুট উচ্চতায় পানি প্রবাহিত হচ্ছে। তবে হাল্কা বৃষ্টি ও সতর্কতা সংকেত উপেক্ষা করে সাগরে নামছেন কিছু পর্যটক। এজন্য জেলা প্রশাসন তাদের সতর্ক করেছে। তবুও উত্তাল ঢেউয়ের মাঝে তারা নেমে পড়ছেন সাগরে। লাইফগার্ডদের নির্দেশনাও মানছেন না পর্যটকরা।

মঙ্গলবার (১০ মে) দুপুরে সৈকতে দেখা গেছে হাজার হাজার পর্যটক। অনেকে বলছেন, এমন আবহাওয়ায় সাগরে রূপ দেখতে এসেছেন তারা।

কক্সবাজার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আমিন আল পারভেজ জানান, ঈদের ছুটির পরও কক্সবাজারে এখনও প্রচুর পর্যটক অবস্থান করছেন। সৈকতে সমুদ্র স্নানের ক্ষেত্রে পর্যটকদের সতর্ক করা হয়েছে।

লাইফ গার্ড জয়নাল আবেদীন বলেন, পর্যটকদের নিরাপত্তায় তারা সতর্ক দৃষ্টি রেখেছেন। হাঁটু পানির গভীরে সাগরে না নামার জন্য হ্যান্ড মাইকে বারবার সতর্ক করা হলেও অনেক পর্যটক তা মানছেন না।

এদিকে বৈরি আবহাওয়ায় সৈকত ভ্রমনে আসা পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নানা পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছেন ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার জোনের সহকারী পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান।

তিনি জানান, পর্যটকদের সাগরে নামতে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। হোটেলগুলোতেও বলে দেওয়া হয়েছে তারা যেন পর্যটকদের এ বিষয়ে অবগত করেন। এছাড়াও সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে ট্যুরিস্ট পুলিশ সদস্যরা পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছেন।

পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বৈরী আবহাওয়ার মাঝে কক্সবাজারে এখনও প্রায় ৪০ হাজার পর্যটক অবস্থান করছেন।

অন্যদিকে, ঘূর্ণিঝড় অশনির প্রভাবে দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোতে ২ নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারি সংকেত জারি করা হয়েছে। অনেক পর্যটক এরই মধ্যে কক্সবাজার ছাড়তে শুরু করেছেন। ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৫৭৬টি আশ্রয়কেন্দ্র। এছাড়া সিপিপির ৮৬০০ ও রেড ক্রিসেন্টের ২২০০ স্বেচ্ছাসেবক। পাশাপাশি ৮৪টি মেডিকেল টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় প্রবল হলে আশ্রয়কেন্দ্রে উপকূলের ৫ লক্ষাধিক মানুষকে নিরাপদে আশ্রয় দেওয়া সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। 
শ্রীলঙ্কায় ‘সহিংসতাকারীদের’ দেখামাত্র গুলির নির্দেশ

শ্রীলঙ্কায় ‘সহিংসতাকারীদের’ দেখামাত্র গুলির নির্দেশ


শ্রীলঙ্কায় সহিংসতাকারীদের দেখামাত্রই গুলি করতে নিরাপত্তাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে রাজাপাকসে সরকার।

দেশটিতে ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বিক্ষোভকারীরা রাষ্ট্রপতি গোতাবায়া রাজাপাকসের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ করছেন।

সোমবার (৯ মে) রাজাপাকসের ভাই মাহিন্দা রাজাপাকসে বিক্ষোভের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়ান। কিন্তু তার পদত্যাগের পরই দেশটিতে শান্তির পরিবর্তে বিক্ষোভ রাতারাতি সহিংসতায় রূপ নেয়।

মঙ্গলবার (১০ মে) সরকারি সম্পত্তি লুটপাট ও ক্ষয়ক্ষতির কারণে দেশটির সরকার বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানোর নির্দেশ দেয়।

এদিন বিকেলে কলম্বোর শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তাকে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের সহযোগিতা না করার অভিযোগে লাঞ্ছিত করে বিক্ষুব্ধ জনতা।

পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় আটজনের মৃত্যু হয়েছে। আর রাজধানীর প্রধান হাসপাতাল থেকে জানানো হয়, সোমবার থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।

দেশটির সরকার চলমান সহিংসতা বন্ধ করতে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত শহরে কারফিউ জারি করেছে।

এদিকে গত রাতে বিক্ষোভকারীরা রাস্তার পাশে থাকা বেশ কিছু বাসের জানালা ভেঙে টায়ারে আগুন দিয়ে নদীতে ফেলে দেয়। এছাড়া, সরকারি অনেক স্থাপনায় তারা আগুন ধরিয়ে দেয়।

সূত্র: বিবিসি।