Friday, 3 September 2021

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে র‍্যাংকিংয়ের ৬নং পজিশনে উঠে গেলো বাংলাদেশ

নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে র‍্যাংকিংয়ের ৬নং পজিশনে উঠে গেলো বাংলাদেশ



নিউজিল্যান্ডকে ৪ রানে হারিয়ে আইসিসির টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ছয় নম্বর পজিশনে উঠে গেলে বাংলাদেশ। এর আগে কিউইদের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম খেলায় জিতে দশ নম্বর পজিশন থেকে সাতে উঠে যায় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের নেতৃত্বাধীন দলটি।


শুক্রবার সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে টস জিতে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ১৪১ রান করে বাংলাদেশ। টার্গেট তাড়া করতে নেমে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৩৭ রানে ইনিংস গুটায় নিউজিল্যান্ড। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে ৪ রানের জয় পায় বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৪২ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ২.৩ ওভারে দলীয় ১৬ রানে সাকিবের বলে বোল্ড হয়ে ফেরেন ওপেনার রাচিন রবীন্দ্র। সাকিবের পর কিউই শিবিরে আঘাত হানেন মেহেদি হাসান। তার শিকার হন টম বান্ডেল। ৩.১ ওভারে দলীয় ১৮ রানে ফেরেন এ ওপেনার।  

১৮ রানে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর তৃতীয় উইকেটে উইলি ইয়াংকে সঙ্গে নিয়ে ৪৭ বলে ৪২ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক টম ল্যাথাম।

ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা এই জুটির বিচ্ছেদ ঘটান সাকিব। তার দ্বিতীয় শিকার হয়ে ২৮ বলে ২২ রান করে সাজঘরে ফেরেন ইয়াং। ১০.৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ৬১ রান।


পাঁচ নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে আবারো সেই নাসুম আহমেদের স্পিনে বিভ্রান্ত হন কলিন ডি গ্রান্ডহোম। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ১ রান করে নাসুমের বলে আউট হওয়া নিউজিল্যান্ডের এ তারকা ব্যাটসম্যান এদিনও সেই একই বোলারের স্পিনে শিকার হন। দ্বিতীয় ম্যাচে ফেরেন ১০ বলে মাত্র ৮ রান করে। তার বিদায়ে ১৪.২ ওভারে ৮৫ রানে ৪ উইকেট হারায় কিউইরা।

নাসুমের পর কিউই শিবিরে আঘাত হানেন মেহেদি হাসান। তার বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে ফেরেন হেনরি নিকোলাস। ১৫.৩ ওভারে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে ফেরেন নিকোলাস।

এরপর কলিন ম্যাককলিনচকে সঙ্গে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেটে ২৮ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক টম ল্যাথাম। এই জুটিই দলকে জয়ের পথে নিয়েছিল। 

শেষ ওভারে নিউজিল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ২০ রান। কাটার মাস্টার মোস্তাফিজুর রহমান প্রথম চার বলে দেন ৭ রান। পরের দুই বলে কিউইদের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। পঞ্চম বলটি ‘নো’ করেন ফিজ। শেষ দুই বলে নিউজিল্যান্ডকে ৮ রান করতে হতো। পঞ্চম বলে দুই রান নেয় নিউজিল্যান্ড। 


জয়ের জন্য শেষ বলে ছক্কা হাঁকাতে হতো নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক টম ল্যাথামকে। কিন্তু তিনি এক রানের বেশি নিতে পারেননি। ৪ রানের জয় পায় টাইগাররা। 


এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬ উইকেটে ১৪১ রান করে স্বাগতিক বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৯ রান করেন ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম। ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এছাড়া ৩৩ রান করেন আরেক ওপেনার লিটন দাস। 

শুক্রবার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে শুভ সূচনা করে বাংলাদেশ। লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে ওপেনিংয়ে ৯.৩ ওভারে স্কোর বোর্ডে ৫৯ রান যোগ করেন নাঈম। 

২৯ বলে তিন চার ও এক ছক্কায় ৩৩ রান করে রাচিন রবিন্দ্রর স্পিনে বিভ্রান্ত হয়ে ফেরেন লিটন। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ১ রানে আউট হয়েছিলেন তিনি। 

লিটন আউট হওয়ার পর তিন নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিপদে পড়েন মুশফিকুর রহিম। রাচিন রবিন্দ্রর বলে গোল্ডেন ডাক পান জাতীয় দলের সাবেক এ অধিনায়ক।  


চার নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ বলে ১২ রান করে ফেরেন সাকিব আল হাসান। তার বিদায়ে ৭২ রানে ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ দল। 

এরপর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুত রান সংগ্রহের চেষ্টা করতে গিয়ে আউট হন ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম। রাচিন রবিন্দ্রর করা বলটি বাউন্ডারি হাঁকাতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন এ ওপেনার। ৩৯ বলে ৩টি চারের সাহায্যে ৩৯ রান করে ফেরেন তিনি। 

নাঈম আউট হওয়ার পর ৩ বলে ৩ রান করে ফেরেন আফিফ হোসেন। তার বিদায়ে ১৬.২ ওভারে ১০৯ রানে বাংলাদেশ হারায় পঞ্চম উইকেট।

এরপর নুরুল হাসান সোহানকে সঙ্গে নিয়ে ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে ২২ বলে ৩২ রান যোগ করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ইনিংসের শেষ বলে আউট হন সোহান। তিনি ফেরেন ৯ বলে ১৩ রান করে। ৩২ বলে ৫টি চারের সাহায্যে ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকেন রিয়াদ।


সংক্ষিপ্ত স্কোর:

বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৪১/৬

নিউজিল্যান্ড: ২০ ওভারে ১৩৭/৫

ফলাফল: বাংলাদেশ ৪ রানে জয়ী।

ম্যাচসেরা: মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (বাংলাদেশ)।
হাজী সোনাহর আলীর'র দাফন সম্পন্ন (ভিডিও)

হাজী সোনাহর আলীর'র দাফন সম্পন্ন (ভিডিও)


গোলাপগঞ্জের চন্দরপুর গ্রামের বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব, আল-এমদাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সদস্য, চন্দরপুর মাদ্রাসার উপদেষ্টা কমিটির সদস্য প্রবীণ মুরব্বী হাজী সোনাহর আলী'র দাফন সম্পন্ন হয়েছে। 

আজ বাদ জুম্মা (দুপুর ২টায়) চন্দরপুর শাহী ঈদগাহ মাঠে তাঁর জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় চন্দরপুর ও আশপাশ এলাকার বিশিষ্টজন-সহ সর্বস্তরের সহস্রাধিক মুসল্লিয়ান উপস্থিত ছিলেন। জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক গোরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে।


হাজী সোনাহর আলী গতকাল (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তাঁর নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত রোগে ভোগছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৮০ বছর।

তিনি স্ত্রী, ৫ পুত্র, ৩ কন্যা ও নাতিনাতনি-সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে চন্দরপুর-সহ আশপাশ এলাকার সালিশ ব্যক্তিবর্গগণ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

নামাজে জানাজার ভিডিওঃ


বাদ জুম্মা চন্দরপুর শাহী ঈদগাহ মাঠে সোনাহর আলী'র জানাযাঃ সকলের উপস্থিতি কামনা

বাদ জুম্মা চন্দরপুর শাহী ঈদগাহ মাঠে সোনাহর আলী'র জানাযাঃ সকলের উপস্থিতি কামনা





গোলাপগঞ্জের চন্দরপুর গ্রামের বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব, প্রবীণ মুরব্বী হাজী সোনাহর আলী'র জানাযার নামাজ আজ বাদ জুম্মা (দুপুর ২টা) চন্দরপুর শাহী ঈদগাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।এতে সকলের উপস্থিতি ও দোয়া কামনা করেছেন পরিবারের সদস্যবৃন্দ।



এর আগে গতকাল (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় সোনাহর আলী (সুনাই হাজী) তাঁর নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত রোগে ভোগছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৮০ বছর।

তিনি স্ত্রী, ৫ পুত্র, ৩ কন্যা ও নাতিনাতনি-সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে চন্দরপুর ও আশপাশ এলাকার সালিশ ব্যক্তিবর্গ-সহ মুরব্বী-যুবসমাজ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
চন্দরপুরের সালিশ ব্যক্তিত্ব সোনাহর আলীর মৃত্যুঃ জানাযা বাদ জুম্মা

চন্দরপুরের সালিশ ব্যক্তিত্ব সোনাহর আলীর মৃত্যুঃ জানাযা বাদ জুম্মা


গোলাপগঞ্জের চন্দরপুর গ্রামের বিশিষ্ট সালিশ ব্যক্তিত্ব, প্রবীণ মুরব্বী হাজী সোনাহর আলী মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় তিনি নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। দীর্ঘদিন ধরে তিনি বার্ধক্যজনিত রোগে ভোগছিলেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৮০ বছর।


তিনি স্ত্রী, ৫ পুত্র, ৩ কন্যা ও নাতিনাতনি-সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁর মৃত্যুতে চন্দরপুর-সহ আশপাশ এলাকার সালিশ ব্যক্তিবর্গগণ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। 

এদিকে হাজী সোনাহর আলীর নামাজে জানাযা আগামীকাল বাদ জুম্মা (দুপুর ২টা) চন্দরপুর শাহী ঈদগাহ ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে। এতে মরহুমের মাগফেরাত কামনায় সকলকে উপস্থিত থাকার জন্য পরিবারের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

Thursday, 2 September 2021

সিলেট জেলা আ.লীগের সভাপতি লুৎফুর রহমান আর নেই

সিলেট জেলা আ.লীগের সভাপতি লুৎফুর রহমান আর নেই



সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের সদস্য এডভোকেট লুৎফুর রহমান আর নেই। বৃহস্পতিবার বিকাল ৪ টার দিকে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা.সাকির এহমদ শাহিন।

এর আগে ১৫ জুলাই শারিরীক অসুস্থতা বোধ করায় সিলেট সীমান্তিক ল্যাবে শরীরের নমুনা পরিক্ষা দেন। রাতে নমুনার পরীক্ষার ফলাফলে তাঁর করোনা পজেটিভ আসে। এরপর তিনি নগরীর একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেন। 

দুই দিন আগে হঠাৎ করে আবার অসুস্থবোধ করলে তাকে আবারও ক্লিনিকে ভর্তি করা হলে তিনি মুত্যু বরণ করেন।
সড়ক দুর্ঘটনায় ভাদেশ্বর নাছির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকের মৃত্যু

সড়ক দুর্ঘটনায় ভাদেশ্বর নাছির উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষকের মৃত্যু



বিয়ানীবাজারের জলঢুপ এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছেন গোলাপগঞ্জের ভাদেশ্বর নাছির উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা আইয়ুব আলী (৫২), ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তাঁর বাড়ি পার্শ্ববর্তী বড়লেখা উপজেলার তারাদরম গ্রামে। তিনি তারাদরম এলাকার মৃত আব্দুল মালিকের পুত্র।


নিহত আইয়ুব আলী (৫২) বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস সিলেট জেলার প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি এবং খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও সিলেট জোনের সহকারী পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন। 

বুধবার রাত পৌনে ১০টার দিকে জলঢুপের ঝুঁকিপূর্ণ বাঁকে অজ্ঞাত যানবাহনের ধাক্কায় তিনি ঘটনাস্থলেই মারা যান।লাশের পাশে থাকা লাল রঙের মোটর সাইকেলটি (সিলেট ল১১-৪৮৭০) ধুমড়ে মুচড়ে যায়।


খবর পেয়ে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করেছে। নিহতের মাথা ও মুখ পুরোটাই থেতলে গেছে। সড়কের উপর ছড়িয়ে রয়েছে মস্তিকের ক্ষতবিক্ষত অংশ।

বিয়ানীবাজার থানা পু্লিশ সূত্রে জানা গেছে, লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে এ্যাম্বুল্যান্সে করে থানা নেয়া হয়েছে এবং  ময়না তদন্তের জন্য সিলেটের ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হবে। 
বিয়ানীবাজার সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের পরিচয় শনাক্ত

বিয়ানীবাজার সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের পরিচয় শনাক্ত



বিয়ানীবাজারের জলঢুপ এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তির নাম মাওলানা আইয়ুব আলী (৫২)। তাঁর বাড়ি পার্শ্ববর্তী বড়লেখা উপজেলার তারাদরম গ্রামে। 

তিনি বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র মজলিস সিলেট জেলার প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি এবং খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও সিলেট জোনের সহকারী পরিচালক। তাঁর বাড়ি বড়লেখা উপজেলা তরাদরম এলাকায়। তিনি গোলাপগঞ্জের ভাদেশ্বর নাছির উদ্দিন উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 

বুধবার রাত পৌনে ১০টার দিকে জলঢুপের ঝুঁকিপূর্ণ বাঁকে অজ্ঞাত যানবাহনের ধাক্কায় তিনি ঘটনাস্থলে মারা যান।লাশের পাশে থাকা লাল রঙের মোটর সাইকেলটি (সিলেট ল১১-৪৮৭০) ধুমড়ে মুচড়ে গেছে।

দুর্ঘটনার খবর পেয়ে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করেছে। নিহতের মাথা ও মুখ পুরোটাই থেতলে গেছে। সড়কের উপর ছড়িয়ে রয়েছে মস্তিকের ক্ষতবিক্ষত অংশ।

বিয়ানীবাজার থানা পু্লিশ সূত্রে জানা গেছে, লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে এ্যাম্বুল্যান্সে করে থানা নেয়া হয়েছে এবং  ময়না তদন্তের জন্য সিলেটের ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হবে।