Saturday, 3 July 2021

বিবিদইল বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত হলেন পীর ইকবাল

বিবিদইল বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সভাপতি নির্বাচিত হলেন পীর ইকবাল


দক্ষিণ সুরমার ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আবুদৌলত -জাকারিয়া( রঃ)মডেল মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা, বিবিদইল একাডেমীর পরিচালক,সাউথ সুরমা এডুকেশন সোসাইটির সভাপতি, ০৬ নং লালাবাজার ইউনিয়ন পরিষদের  চেয়ারম্যান, লালাবাজার ব্যবস্হাপনা ও ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি পীর মো: ফয়জুল হক ইকবাল উপজেলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ মাধ্যমিক নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  বিবিদইল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।

গত বুধবার বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির জরুরি সভায় সভাপতির শূন্যপদে পীর ইকবালকে সভাপতি নির্বাচিত করা হয়। পীর ফয়জুল হক ইকবাল সভাপতি মনোনীত হওয়ায় উপজেলার বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান ইতিমধ্যে তাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। 

সভাপতি মনোনীত হওয়ার পর পীর ইকবাল তার প্রতিক্রিয়ায় জানান, সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতায় লালাবাজার ইউনিয়নকে যেভাবে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করেছি টিক সেভাবে ইউনিয়নের  অন্যতম এই শিক্ষা প্রতিষ্টানকে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করব। তিনি এ ক্ষেত্রে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন। উল্লেখ্য অএ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুল ওয়াহাব খান গত ২৩ জুন মৃত্যুবরন করলে সভাপতি পদটি শুন্য হয় এবং এ পদে পীর ইকবালকে নির্বাচিত করা হয়।

গোলাপগঞ্জে নিজ ২ছেলের হাতে পিতা খুন

গোলাপগঞ্জে নিজ ২ছেলের হাতে পিতা খুন


গোলাপগঞ্জে বাঘায় নিজের ২ ছেলের হাতে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন এক বৃদ্ধ। খুন হওয়া ওই বৃদ্ধের নাম তোতা মিয়া (৫৫)। শুক্রবার (২ জুলাই) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে উপজেলার বাঘা ইউনিয়নের পরগণা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত তোতা মিয়া বাঘা কান্দিগাঁও গ্রামের বাসিন্দা।

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার রাত ৮টার দিকে বাঘা পরগণা বাজারে তোতা মিয়ার দুই ছেলে মাছুম আহমদ ও রাহিন আহমদসহ অজ্ঞাতনামা ৪ থেকে ৫ জন তোতা মিয়াকে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আশংকাজনক অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।

তোতা মিয়ার একাধিক প্রতিবেশি নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সম্প্রতি তোতা মিয়ার তার প্রথম স্ত্রীকে তালাক দেন। এরপর দ্বিতীয় বিয়ে করেন। এনিয়ে ছেলেদের সাথে বিরোধ দেখা দেয়। এছাড়া তোতা মিয়ার জমিজমা ভাগভাটোয়ারা নিয়েও ছেলেদের সাথে মনোমালিন্য চলছিল। এসব কারণে তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে ধারণা করছেন তারা।

গোলাপগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুনুর রশিদ চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি। আমরা ঘটনাস্থলও পরিদর্শন করেছি। তোতা মিয়ার ছেলেদের আটকের চেষ্টা চলছে।

Friday, 2 July 2021

করোনার ঊর্ধ্বগতিঃ গোলাপগঞ্জে শনাক্ত বেড়ে ৫২৮ জনে

করোনার ঊর্ধ্বগতিঃ গোলাপগঞ্জে শনাক্ত বেড়ে ৫২৮ জনে


করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে চলছে ৭ দিনের জন্য 'কঠোর' বিধিনিষেধ। কঠোর এ লকডাউনের ২য় দিন গোলাপগঞ্জে নতুন করে ৫ জনের দেহে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে উপজেলায় মোট শনাক্ত বেড়ে দাড়িয়েছে ৫২৮জনে।

নতুন ৫ জনের শনাক্তের দিন উপজেলায় সুস্থ হয়েছেন আরও ২ জন। এনিয়ে উপজেলাজুড়ে মোট সুস্থ হয়েছেন ৪৮১ জন। এখন পর্যন্ত উপজেলায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ২ হাজার ৮২৯ জনের৷ 

শুক্রবার (২ জুলাই) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন উপজেলা আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শাহিনুর ইসলাম শাহীন। 

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় ফের ইসরাইলের বিমান হামলা

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় ফের ইসরাইলের বিমান হামলা



যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজা উপত্যকায় ফের বিমান হামলা চালিয়েছে বর্বর ইসরাইল। শুক্রবার ভোরে এ হামলা চালানো হয়। খবর আনাদোলুর।

খবরে বলা হয়, গাজায় হামাসের অবস্থান লক্ষ্য করে শুক্রবার ভোরের দিকে ইসরাইল বিমান হামলা চালিয়েছে।

ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) টুইটারে এক বার্তায় বলে, গাজা থেকে বিস্ফোরকভর্তি বেলুন পাঠানোর জবাবে হামাসের অস্ত্রাগারে হামলা চালানো হয়। সেখানে অস্ত্র সম্পর্কিত গবেষণা ও উন্নয়নের কাজ চলত।

যদিও এ হামলার বিষয়ে হামাস এখনও কোনো মন্তব্য করেনি।

এর আগে ১০ মে গাজায় বিমান হামলা শুরু করে ইসরাইল। এর পর থেকে ২১ মে পর্যন্ত ইসরাইলি বিমান হামলায় গাজায় ২৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত হন। অপরদিকে হামাসের ছোড়া রকেটে নিহত হন ইসরাইলের ১৩ জন। পরে মিসরের মধ্যস্থতায় ২১ মে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে শান্ত হয় পরিস্থিতি। কিন্তু এ যুদ্ধবিরতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে গাজায় ফের বিমান হামলা চালালো ইসরাইল।

সিলেটে মুখে ওড়না বেঁধে গৃহবধূ ধর্ষণ

সিলেটে মুখে ওড়না বেঁধে গৃহবধূ ধর্ষণ


সিলেটে মুখে ওড়না দিয়ে বেঁধে এক গৃহবধূ (২১) ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) রাতে বিমানবন্দর থানাধীন এলাকায় আমিনুর রহমান আমির নামের এক যুবক ওই গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন।

এ ঘটনায় গৃহবধূ বিমানবন্দর থানায় আমির নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন।

পুলিশ জানায়, প্রায় ১৫ দিন পূর্বে গোয়াইনঘাট এলাকা থেকে বিমানবন্দর এলাকাস্থ পিত্রালয়ে এক সন্তানকে নিয়ে বেড়াতে আসেন গৃহবধূ। বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে গৃহবধূর পিতা-মাতা তাকে বাসায় একা রেখে তার তিন বছরের সন্তানকে সাথে নিয়া ধোপাগুলস্থ তাদের রেষ্টুরেন্টে চলে যান। রাত আনুমানিক ৮টা ১৫ মিনিটে গৃহবধূ প্রকৃতির ডাকে ঘর হতে বের হয়ে পূনরায় ঘরের ভেতরে এসে ঘরের দরজা বন্ধ করেন এবং বিছানায় যান। এসময় আমিনুর রহমান আমির গৃহবধূকে বিছানার উপর ঝাপটে ধরে। তখন গৃহবধূ চিৎকার করার চেষ্টা করলে আমির তার ওড়না দিয়ে মুখে চাপ দিয়ে ধর্ষণ করে। রাত ৯টার দিকে গৃহবধূর পিতা-মাতা বাড়ীতে এসে ঘরের দরজা খোলার জন্য ডাকাডাকি করলে তখন আমির গৃহবধূকে ছেড়ে দিয়ে পিছনের দরজা খুলে পালিয়ে যায়। ভিকটিমের দরজা খুলতে দেরি হওয়ায় এবং পিছনের দরজা খোলার শব্দ পেয়ে তার পিতা-মাতা বিবাদী আমিরকে দৌড়ে পালিয়ে যেতে দেখতে পান।

মহানগর পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার আশরাফ উল্যাহ তাহের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, গৃহবধূ গোয়াইনঘাট থেকে প্রায় ১৫ দিন পূর্বে বিমানবন্দর থানাধীন এলাকাস্থ তার পিত্রালয়ে আসেন বেড়ানোর জন্য। বৃহস্পতিবার ওই গৃহবধূকে আমির নামের এক যুবক ধর্ষণ করেছে বলে গৃহবধূ নিজেই বাদী হয়ে ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেন। পুলিশ আসামীকে গ্রেফতার করার জন্য অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।

Thursday, 1 July 2021

লকডাউনে নিরব-নিস্তব্ধ সিলেট

লকডাউনে নিরব-নিস্তব্ধ সিলেট

ছবি : ইদ্রিছ আলী


পিচঢালা রাস্তা ধরে যতদূর চোখ যায়, নেই যান আর জনমানুষের রুদ্ধশ্বাস ছুটে চলা। সড়কবাতিগুলো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে নি:সঙ্গ, একা। নেই রিকশার টুংটাং আর কান বিদীর্ণ করা গাড়ির হর্নের বিকট শব্দ। বিপণিবিতান আর দোকানপাটে ঝুলছে তালা। প্রায় জনমানবশূন্য গা ছমছমে এক শহর সিলেট।

করোনার ভয়াবহ সংক্রমণ ঠেকাতে ৩ দিনের ‘সীমিত লকডাউন’ শেষে বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) ভোর থেকে দেশের অন্যান্য স্থানের মতো সিলেটেও শুরু হয়েছে ‘কঠোর লকডাউন’।

কঠোর লকডাউনের প্রথম দিনে (বৃহস্পতিবার) প্রায় যান ও জনশূণ্য অবস্থায় ছিলো সিলেটের রাস্তাঘাট। ব্যস্ততম সড়কগুলোও ছিলো ফাঁকা। খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া বাসা-বাড়ি থেকে বের হননি মানুষজন।

দিনমান শহর ঘুরে দেখা যায়, নগরীর প্রবেশদ্বার ও রাস্তার মোড়ে মোড়ে চেকপোস্ট বসিয়েছে পুলিশ। এছাড়া লকডাউন বাস্তবায়নে রাস্তায় টহল দিচ্ছে র‍্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনী।

এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনের প্রথম দিন বৃহস্পতিবার সকালে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মধ্যে নগরীর কোর্ট পয়েন্ট, চৌহাট্টা পয়েন্ট, আম্বরখানা, মদিনামার্কেট, শেখঘাট জিতু মিয়ার পয়েন্ট ও পাঠানটুলাসহ বিভিন্ন স্থানে চেকপোস্ট বসায় পুলিশ। রাস্তায় বের হওয়া লোকজন ও যানবাহন আটকে ঘর থেকে বের হওয়ার কারণ জিজ্ঞাস করেন তারা। সদুত্তর না পেলে যাত্রীদের ফিরিয়ে দেয় পুলিশ। আর যানবাহনের কাগজপত্র না থাকলে হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় মামলার কাগজ।

সকাল থেকে নগরীর রাস্তায় রিকশা চলাচল করলেও তা অন্যদিনের তুলনায় ছিলো কম। বাস, সিএনজি অটোরিকশা, লেগুনাসহ সবধরণের গণপরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। অতি জরুরি প্রয়োজনে কেউ প্রাইভেট গাড়ি বা মোটরসাইকেল নিয়ে রাস্তায় বের হলে পড়তে হয় পুলিশি জেরা ও তল্লাশির মুখে। রিকশা আটকেও যাত্রীদের ঘর থেকে বের হওয়ার কারণ জানতে চাচ্ছে পুলিশ।

এছাড়া নগরীর প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত চন্ডিপুল, হুমায়ূন রশিদ চত্বর, টিলাগড়, বিমানবন্দর সড়ক, কুমারগাঁওয়ে চৌকি বসিয়ে যানবাহন ও জনসাধারণের চলাচল রোধ করে পুলিশ।

এদিকে, নগরীতে দিনের বেলা নিত্যপণ্য, ফার্মেসি ও জরুরি সেবার সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছাড়া সবধরণের দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ ছিলো। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান খোলা থাকলেও ক্রেতাসমাগম খুবই কম।

তবে সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে সিলেট নগরীতে দেখা যায় অন্যরকম এক চিত্র। যে শহরে মধ্যরাত পর্যন্ত থাকে কোলাহল, সেই শহর সন্ধ্যার সঙ্গে সঙ্গে হয়ে পড়ে ভুতুড়ে। যে অল্পসংখ্যক মানুষ জরুরি প্রয়োজনে বাইরে ছিলেন তাদেরকেও ত্রস্ত পায়ে ফিরতে দেখা যায় নিজ নীড়ের দিকে। অনেক্ষণ পর পর দেখা যায় একটা-দুটা রিকশা বা মোটরসাইকেল।


সৌজন্যেঃ সিলেট ভিউ২৪ ডটকম

কঠোর লকডাউন দেখতে এসে আটক ১০০

কঠোর লকডাউন দেখতে এসে আটক ১০০


ডেস্ক নিউজঃ করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সাত দিনের জন্য দেশজুড়ে আরোপ হয়েছে 'কঠোর' বিধিনিষেধ। বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে কার্যকর হওয়া এই লকডাউন চলবে আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত। এবারের লকডাউনে সরকারের পক্ষ থেকে বিধিনিষেধ 'কঠোর'ই করার ইঙ্গিত মিলেছে। প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হলেই গ্রেপ্তার করার কথা বলেছে পুলিশ। বিধিনিষেধ মানতে বাধ্য করতে মাঠে থাকছে সেনাবাহিনীও।

আর কঠোর এ লকডাউন কেমন চলছে তা দেখতে এসে রাজধানীর মিরপুর এলাকায় শতাধিক ব্যক্তি আটক হয়েছেন পুলিশের হাতে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিরপুর বিভাগ তাদেরকে আটক করে। পাশাপাশি অর্ধশত যানবাহনকে মামলার আওতায় নিয়ে এসেছে তারা।

বৃস্পতিবার (১ জুলাই) সকাল থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মিরপুর, গাবতলী, টেকনিক্যাল, শাহ আলী, পল্লবী, মিরপুর, কাফরুলসহ অন্যান্য পুলিশ শতাধিক জনকে আটকসহ অর্ধশতাধিক যানবাহনকে মামলা দেয়। মিরপুরে দুই জন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এখনো চলছে পুলিশের ভ্রাম্যমাণ অভিযান।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মিরপুর বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) আ স ম মাহতাব উদ্দিন। তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ছয়টা থেকে শুরু হওয়া সরকারি বিধিনিষেধ পরিপালনে মাঠে কাজ করছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী।

মিরপুর বিভাগের ডিসি আ স ম মাহতাব উদ্দিন জানান, মিরপুরের বিভিন্ন পয়েন্টে সকাল থেকেই দায়িত্ব পালন করছেন পুলিশ সদস্যরা। স্থাপন করা হয়েছে একাধিক চেকপোস্ট। এসব চেকপোস্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ এবং সংশ্লিষ্ট থানার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন।